সুস্থ থাকার ২০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
সুস্থ থাকার ২০টি উপায় সম্পর্কে আপনি জানতে চাচ্ছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই । আপনি হয়তো শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন তাই আপনি সুস্থ হতে চান। যারা এরকম সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই আর্টিকেল
আসলে সুস্থ থাকার জন্য শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি থাকা দরকার। অতিরিক্ত টেনশন করলে শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে যায় মানুষ। তাই আপনি কিভাবে সুস্থ থাকবেন এবং কি কি উপায় অবলম্বন করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ সুস্থ থাকার ২০টি উপায়
- সুস্থ থাকার ২০টি উপায়
- সুস্থ থাকার জন্য ব্যায়াম
- আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
- সুস্থ থাকার জন্য খাবারের তালিকা
- মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
- শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকার উপায়
- সুস্থ থাকতে নিয়মিত খাবারের গুরুত্ব
- স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ এড়ানো
- শেষ কথা, সুস্থ থাকার ২০টি উপায়
সুস্থ থাকার ২০টি উপায়
সুস্থ থাকার ২০টি উপায় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত থাকছে। সুস্থ ও দীর্ঘায়ু জীবন প্রত্যেক মানুষের জন্যই কাম্য। সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিনের অভ্যাসে কিছু নিয়ম মানা জরুরী। আমরা দৈনন্দিন জীবনে নানা অসুস্থতায় ভোগী কিন্তু যদি মানসম্মত জীবনযপন করতে চান, তাহলে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।
- প্রতিদিন সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা ।
- নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস গড়ে তোলা ।
- প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা ।
- ফলমূল শাকসবজি ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
- জাঙ্ক ফুড, ও অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা ।
- প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম দেওয়া ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ।
- মানসিক চাপ কমাতে ধ্যান বা মেডিটেশন করা।
- নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ।
- ধুমপান ও মাদক থেকে দূরে থাকা ।
- শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখা ।
- নিজের ও আশেপাশের জায়গা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। বজায় রাখা ।
- হাসিখুশি ও ইতিবাচক মনোভাব রাখা ।
- পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখা।
- কাজের ফাঁকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া।
- কাজ ও বিনোদনের মধ্যে ভারসাম্য রাখা ।
- প্রকৃতির সান্নিধ্যে কিছু সময় কাটানো ।
- সঠিক ভঙ্গিতে বসা ও চলাফেরা করা।
- ইতিবাচক চিন্তা ও মনোভাব বজায় রাখা
- মোবাইল ও কম্পিউটার ব্যবহার সময় সীমিত করা
- নিজের প্রতি ভালবাসা ও যত্ন নেওয়া।
এসব কাজ যদি আপনি নিয়মিত করতে পারেন তাহলে আপনি অবশ্যই অবশ্যই সুস্থ থাকবেন আশা করি।
সুস্থ থাকার জন্য ব্যায়াম
সুস্থ ও শক্তিশালী শরীর গঠনের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম একটি অপরিহার্য অভ্যাস। ব্যায়াম আমাদের শরীরকে শুধু ফিট রাখে না মন কেউ সতেজ ও সক্রিয় করে তোলে। আমাদের প্রতিদিন সকালে 30 মিনিট হাঁটা বাদ দৌড়ানো শরীরের রক্ত সঞ্চালন ঠিক রাখে এবং হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে। এছাড়া যোগব্যায়াম ও মেদিটেশন মানসিক প্রশান্তি এনে দেয় যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ব্যায়ামের মাধ্যমে আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মেয়াদ কমে যায় বেশি শক্তি হয় এবং হজম ক্ষমতা বাড়ে।
নিয়মিত ব্যায়াম করলে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস পায়। পাশাপাশি এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। তবে ব্যায়াম করার সময় সঠিক পদ্ধতি মেনে চলা খুবই জরুরী। আমাদের শরীরের অবস্থা অনুযায়ী ব্যায়ামের ধারণ নির্ধারণ করা উচিত যেমন বৃদ্ধদের জন্য হালকা হাটা বা যোগব্যায়াম তরুণদের জন্য দৌড়ানো সাইকেলিং বা জিম ব্যায়াম উপযুক্ত।
ব্যায়ামের আগে ও পরে পর্যাপ্ত পানি পান করাও গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ থাকতে শুধু ব্যায়াম নয় পরিমিত পরিমাণে খাবার পর্যাপ্ত ঘুম এবং ইতিবাচক মনোভাব ও দরকার। প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর ও মন দুটো ই সতেজ থাকে যা জীবনের মান উন্নত করে এবং দীর্ঘায়ু লাভে সহায়তা করে।
আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
আজীবন সুস্থ থাকতে হলে আমাদের নিয়মিত জীবন যাপন ও সঠিক অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। প্রথমে প্রয়োজন সুষম খাদ্য অভ্যাস। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাকসবজি ফলমূল দুধ ডিম মাছ ও পরিমিত পরিমাণে শর্করা রাখতে হবে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরী। দ্বিতীয়ত নিয়মিত ব্যায়াম সুস্থ জীবনের মূল চাবিকাঠি। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাটা দৌড়ানো বা হালকা ব্যায়াম শরীরকে সক্রিয় রাখে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।
পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম নেওয়া দরকার কারণ ঘুম আমাদের শরীর ও মস্তিষ্কে পুনরুজ্জীবিত করে। মানসিক সুস্থতা ও শারীরিক সুস্থতার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা রাগ বা মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। ধ্যান যোগব্যায়াম বা প্রিয় কাজের মাধ্যমে মনকে প্রশান্ত রাখা জরুরী। এছাড়া নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা পর্যাপ্ত ঘুম পর্যাপ্ত পানি পান এবং ধূমপান বা মধ্য পান থেকে বিরত থাকা সুস্থ জীবন যাপনের অপরিহার্য অংশ।
সবশেষে বলা যায় সঠিক খাদ্য ব্যায়াম বিশ্রাম ও মানসিক প্রশান্তি এই চারটি বিষয় মেনে চললে আজীবন সুস্থ থাকা সম্ভব। সুস্থ শরীরে সখি জীবনের ভিত্তি তাই আজ থেকে সচেতন হওয়া দরকার নিজের স্বাস্থ্য ও অভ্যাস নিয়ে। আমরা যদি প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাবার খেতে পারি তাহলে আমরা সুস্থ জীবন যাপন এবং রোগ থেকে রক্ষা পাব বলে আশা করা যায়।
সুস্থ থাকার জন্য খাবারের তালিকা
আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে খাদ্যাভ্যাসের প্রতি যত্নবান হতে হবে। আমাদের শরীরের প্রয়োজনের ভিটামিন প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট ও মিনারেল পাওয়া যায় বিভিন্ন খাবার থেকে। তাই প্রতিদিনের খাবার তালিকায় বৈচিত্র্য ও ভারসাম্য বজায় রাখা দরকার। সকালের নাস্তায় দুধ, ডিম, ওটস, ফলমূল বা শাকসবজিযুক্ত করা উচিত। দুপুরে পরিমিত ভাত ডাল মাছ বা মাংস সালাদ এবং দই খাওয়া ভালো।
রাতে হালকা খাবার যেমন রুটি সবজি বা স্যুপ খেলে হজম সহায়তা করে সারাদিন পর্যাপ্ত পানি পান করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ফর্মাল খেলে শরীরে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ঘাটতি পূরণ হয় যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তেলেভাজা মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চললে শরীর সুস্থ থাকে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
খাবারের তালিকা
- শাকসবজি (পালং, লালশাক, লাউ, করলা, ফুলকপি)
- ফলমূল (আপেল, কলা, কমলা, পেয়ারা, টমেটো)
- প্রোটিন যুক্ত খাবার ডিম মাছ মুরগি ডাল
- দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
- ভাত বা গমজাত শর্করা
- বাদাম ও বীজ (কাজুবাদাম, চিনাবাদাম, তিল)
- পর্যাপ্ত পানি
- দই বা টকদই
- অলিভ অয়েল বা খাঁটি সরিষার তেল
- লেবু ও মধু (প্রাকৃতিক ডিটক্সের জন্য )
এই খাবারগুলো নিয়মিত খেলি আমাদের শরীর সুস্থ প্রাণবন্ত ও রোগমুক্ত থাকবে বলে আশা করা যায়।
শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকার উপায়
সুস্থ জীবন মানে শুধু রোগমুক্ত থাকা নয় বরং শরীর ও মনে মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখা। শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা একে অপরের পরিপূরক। তাই দুটিকে সমান গুরুত্ব দিতে হবে। প্রথমে শারীরিক সুস্থতার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন অন্তত 30 মিনিট হাঁটা দৌড়ানো বা যোগব্যায়াম শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে এবং হৃদযন্ত্র কে শক্ত রাখে। পাশাপাশি সুসম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা দরকার তাজা ফলমূল শাকসবজির, দুধ, ডিম ও মাছ, মাংস আমাদের শরীরের জন্য অপরিহার্য।
পর্যাপ্ত পানি পান পরিমিত ঘুম ও পরিছন্নতা বজায় রাখাও সুস্থ জীবনের মৌলিক শর্ত। অন্যদিকে মানসিক সুস্থতার জন্য ইতিবাচক চিন্তা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ জরুরী। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা হতাশা বা রাগ মনকে ক্লান্ত করে ফেলে। তাই প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য রাখা উচিত ধ্যান বই পড়া গান শোনা বা প প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো মনকে শান্ত রাখে। পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
এছাড়া প্রযুক্তির অতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে প্রকৃতির সাদীনে থাকা মানসিক প্রশান্তি আনে। নিজের কাজের প্রতি ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতার অনুভূতি জীবনের সুখ ও তৃপ্তি যোগায়। তাই বলা যায় নিয়মিত ব্যায়াম সঠিক খাদ্যাভ্যাস পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ইতিবাচক মনোভাব এই চারটি অভ্যাস মেনে চললে শারীরিক ও মানসিক সুস্থ থাকা সম্ভব। যা আমাদের জীবনের প্রতিটি দিনকে করে তোলে আরো প্রাণবন্ত ও অর্থবহ।
সুস্থ থাকতে নিয়মিত খাবারের গুরুত্ব
সুস্থ জীবন যাপনের জন্য নিয়মিত ও সেশন খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শরীর প্রতিদিন শক্তি ও পুষ্টি পায় খাবার থেকেই। তাই খাবারের সময় ঠিক রাখা এবং প্রয়োজনীয় পোষ্টটি অনুযায়ী খাদক গ্রহণ শরীরের সুস্থতা বজায় রাখে। অনিয়মিত খাবার খাওয়া হজমে সমস্যা দুর্বলতা গ্যাস্ট্রিক এবং অন্যান্য শারীরিক জটিলতার কারণ হতে পারে। সকালের নাস্তা কখনো বাদ দেওয়া উচিত নয় কারণ এটি দিন শুরু করার জন্য শরীরকে শক্তি যোগায়।
দুপুরের খাবারে ভাত ডাল মাছ সবজি ও সালাদ রাখলে শরীর পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ভিটামিন পাই। রাতে হালকা খাবার যেমন রুটি বা সুপ খাওয়া হজমের জন্য উপকারী। নিয়মিত খাবারের অভ্যাস শরীরের বিপাকক্রিয়া ঠিক রাখে এবং রক্তে সরকারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে শরীরে অপ্রয়োজনীয় চর্বি জমেনা এবং ওজনও ঠিক থাকে। এছাড়া এটি মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে কারণ সঠিক খাবার মনকে প্রশান্ত রাখে।
তাই বলা যায় সুস্থ থাকতে নিয়মিত ও সুষুম খাবার গ্রহণ একটি অপরিহার্য অভ্যাস। সময় মত খাওয়া, নিয়ম মেনে চলা এবং পুষ্টিকর খাবার বেছে নেওয়া এই তিনটি নিয়ম মানলে শরীর ও মন দুটোই থাকবে শক্তিশালী ও কর্মক্ষম।
স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ এড়ানো
সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন যাপনের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ থেকে দূরে থাকা অত্যন্ত জরুরী। অনেক সময় আমরা অজান্তে এমন কিছু অভ্যাস গড়ে তুলি যা আমাদের শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান মধ্যপান অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ঘুমের অভাব এবং অনিয়মিত জীবন যাপন এসব আচরণের অন্যতম উদাহরণ। ধূমপান ও মধ্যান ফুসফুস লিভার ও হৃদযন্ত্রের ক্ষতি করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
একইভাবে অতিরিক্ত তেল চর্বি ও ফাস্টফুড খাওয়া স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম না পেলে মনোযোগ কমে যায় এবং মানসিক চাপ বেড়ে যায়। এছাড়াও দীর্ঘ সময় মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহারের কারণে চোখের সমস্যা ঘাড় ব্যথা ও মানসিক ক্লান্তি দেখা দেয়। তাই নিয়মিত বিরতি নেওয়া শরীর চর্চা করা ও বাইরের পরিবেশে কিছু সময় কাটানো দরকার।
স্বাস্থ্য ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ এড়ানো সচেতনতা আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সঠিক জীবনযাত্রা গড়ে তোলা অপরিহার্য। পরিমিত খাদ্যাভ্যাস পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়মিত ব্যায়াম এবং ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখলে শরীর ও মন উভয়ই থাকবে সুস্থ ও সতেজ। তাই বলা যায় নিজের ছোট ছোট অভ্যাস পরিবর্তন এর মাধ্যমে বড় বড় রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
শেষ কথা, সুস্থ থাকার ২০টি উপায়
সুস্থ থাকা মানে কে বললো রোগমক্ত থাকা নয় বরং শরীর ও মন
এবং আত্মার সামগ্রিক ভারসাম্য বজায় রাখা। সুস্থ থাকার বৃষ্টি উপায় যেমন সঠিক খাদ্যাভ্যাস নিয়মিত ব্যায়াম পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক প্রশান্তি পর্যাপ্ত পানি পান স্বাস্থ্যকর অভ্যাস ইতিবাচক চিন্তা এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা সবগুলোই একসাথে জীবনকে সুন্দর ও কার্যকর করে তোলে।
প্রতিদিনের ছোট ছোট অভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। সকালে হাটা তাজা ফলমূল ও শাকসবজি খাওয়া পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া ধূমপান ও মধ্যপ্রাণ থেকে বিরত থাকা এসব অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে শরীরকে শক্তিশালী ও রোগমুক্ত রাখে। একই সঙ্গে হাসিখুশি থাকা পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা মনকে সতেজ রাখে।
সুস্থ জীবনের মূল চাবিকাঠি হল নিয়ম ও সচেতনতা। নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া মানে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ করা। তাই আজ থেকে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন শুরু করা উচিত। বন্ধুরা আজ আর নয়, আমরা প্রতিনিয়ত এরকম বিভিন্ন তথ্য বা সেবা দিয়ে থাকি। এরকম আরো তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।

ক্রিয়েটিভ ভেরিটিনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url