আপনি নিশ্চয়ই মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো এ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন
। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য। আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তাহলে আপনার
জন্য কোন ফেসওয়াস টি ভাল হবে তা বিস্তারিত আলোচনা থাকছে এই আর্টিকেলে।
মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ ভালো হবে তা নির্ভর করে তার ত্বকের ওপর যেমন
তৈলাক্ততা, শুষ্কতা মেছতা ইত্যাদি। আপনারা অনেকে আছেন তারা বুঝতে পারেন না যে কোন
প্রোডাক্টটি তাদের স্ক্রনের জন্য ব্যবহার করা যায়। চলুন কি কি ফেসওয়াশ ভালো তা
বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
পোস্ট সূচিপত্র ঃ মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো
মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো তা এক নজরে দেখে নিন। মেয়েদের জন্য
ত্বকের যত্নে সঠিক ফেসওয়াশ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন বাহিরে
ধোলা, রোধ ও দুষণের কারণে মুখে ময়লা জমে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা নষ্ট করে দেয়। তাই
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ফেসওয়াস নেওয়া উচিত। যেমন ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তবে নিম
ফেসওয়াশ বা ট্রি ওয়েল যুক্ত ফেসওয়াশ খুব ভালো কাজ করে। কারণ এগুলো অতিরিক্ত
তেল নিয়ন্ত্রণ করে ও ব্রণ প্রতিরোধ করে।
শুষ্ক ত্বকের জন্য এলোভেরা বা হানি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা ভালো জাতককে নরম ও
আদ্র রাখে। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য পারাবেন ফ্রি ও অ্যালকোহল ফ্রি ফেসওয়াশ
ব্যবহার করা উচিত। যাতে কোন জ্বালাপোড়া বা এলার্জি না হয়। বাংলাদেশের বাজারে
বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু ফেসওয়াস হলো হিমালয়া নিম ফেসওয়াশ, গারনিয়ার স্কিন
ন্যাচারালস, পন্ডস পিওর হোয়াইট এবং সেটাফিল্ড ডেন্টাল স্কিন ক্লিনজার ।
এগুলো সহজলভ্য ও ত্বকের ধরন অনুযায়ী কার্যকর। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ফেসওয়াশ
দিয়ে মুখ ধুলে ত্বক পরিষ্কার ওজন ও সতেজ থাকে। সঠিক ফেসওয়াশ ব্যবহার ত্বকের
সৌন্দর্য বজায় রাখার মূল চাবিকাঠি।
মেয়েদের ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ রাখার জন্য সঠিক ফেসওয়াশ বেছে নেওয়া অত্যন্ত
জরুরী। প্রতিদিনের ধুলো আর রোদ এবং দূষণ ত্বকের উজ্জ্বলতা কমিয়ে দেয়। তাই এমন
ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত যা ত্বক পরিষ্কার করার পাশাপাশি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা
ফিরিয়ে আনে। ভিটামিন সি, লেমন এক্সট্র্যাক্ট, এলোভেরা ও হলুদের নির্যাস যুক্ত
ফেসওয়াশ উজ্জ্বল করতে বিশেষ কার্যকর। এগুলো ত্বকের কালচে ভাব দূর করে মৃত কোষ
পরিষ্কার করে এবং ত্বকে প্রাকৃতিক দীপ্তি যোগায়।
বর্তমানে বাজারে জনপ্রিয় কিছু উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিকারী ফ্রেশওয়াশ হল গারনিয়ার
লাইট কমপ্লিট ফেসওয়াশ, পন্ডস হোয়াইট বিউটি ফেসওয়াস, ফেয়ার এন্ড লাভলী গ্লো
ফেসওয়াস এবং ল্যাকমে গ্লো এক্সপার্ট ফেসওয়াশ। এগুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক
পরিষ্কার মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। প্রতিদিন সকালে ও রাতে ফেসওয়াশ দিলে মুখ ধুয়ে
নেওয়া ভালো এবং এরপর ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বক আরো কোমল থাকে।
মনে রাখতে হবে শুধু ফেসওয়াশ ব্যবহার করলেই নয় পর্যাপ্ত ঘুম প্রচুর পানি পান এবং
পুষ্টিকর খাবার গ্রহণও ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি সারারাত
জেগে থাকেন তাহলে আপনার ত্বক নষ্ট হয়ে যাবে। সঠিক ফেসওয়াস ও সঠিক যত্নে
মেয়েদের ত্বক কে এনে দেয় প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও আত্মবিশ্বাস।
ত্বকের জন্য কোন মশ্চারাইজার ভালো
ত্বকের সৌন্দর্য ও সতেজতা বজায় রাখতে মশ্চারাইজার একটি অপরিহার্য উপাদান । এটি
ত্বককে আদ্র রাখে শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।
ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক ময়শ্চারাইজার নির্বাচন করায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা অয়েল ফ্রি ও জেল ভিত্তিক ময়শ্চারাইজার যেমন
নিউট্রোজিনা হাইড্রো বুষ্ট বা সেটাফিল অয়েল কন্ট্রোল ময়শ্চারাইজার ভালো।
এগুলো ত্বকে আদ্রতা দেয় কিন্তু অতিরিক্ত তেল বাড়ায় না।অন্যদিকে সুখ্য ত্বকের
জন্য এলোভেরা টিয়া বাটার বা হানি এক্সট্র্যাক্ট যুক্ত ময়েশ্চারাইজার যেমন নিক্স
সব ক্রিম বা ভেসলিন ডেইলি ব্রাইটেনিং লোশন ব্যবহার করা ভালো। এগুলো ত্বকের গভীরে
আদ্রতা যোগায় ও খসখসে ভাব দূর করে।
সংবেদনশীল ত্বকের জন্য বাড়াবেন ও অ্যালকোহল মুক্ত ময়েশ্চারাইজার পেঁচে নেওয়া
উচিত। প্রতিদিন সকালে ও রাতে মশ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বক নরম উজ্জ্বল ও
স্বাস্থ্যবান থাকে। সঠিক ময়েশ্চারাইজার ত্বকে রক্ষা করে এবং দীর্ঘদিন তরুণ রাখার
অন্যতম উপায়।
মেয়েদের ব্রণের জন্য কোন ফেসওয়াস ভালো
মেয়েদের ত্বকে ব্রণ একটি সাধারণ কিন্তু বিরক্তি কর সমস্যা যা সাধারণত অতিরিক্ত
তেল ধুলো ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। এই সমস্যা কমাতে সঠিক ফেসওয়াশ ব্যবহার
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্রণ প্রবণ ত্বকের জন্য এমন ফেসওয়াশ বেছে নেওয়া উচিত যাতে
টি ট্রি ওয়েল, সালিসিলিক এসিড নিম এক্সট্র্যাক্ট বা অ্যালোভেরা থাকে। এসব উপাদান
ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং ত্বকে পরিষ্কার
রাখে।
বাংলাদেশের বাজারে জনপ্রিয় কিছু ব্রণ নিরাময়কারী ফেসওয়াশ হল হিমালয়া নিম
ফেসওয়াশ গার্নিয়ার পিওর একটিভ, নিউট্রোজেনা অয়েল ফ্রি একনি ফোম ক্লিনজার এবং
ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার ফোমিং ফেসওয়াশ। এসব ফেসওয়াশ নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের
তৈলাক্ত ভাব কমে, পোরশ পরিষ্কার হয় এবং নতুন ব্রণ ওঠা বন্ধ হয়ে যায়।
প্রতিদিন সকালে ও রাতে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধোয়া উচিত এবং মুখ মুছতে পরিষ্কার
তোয়ালে ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহার না করে হালকা ময়শ্চারাইজার
ব্যবহার করলে ত্বক ভারসাম্য বজায় থাকে। সঠিক ফেসওয়াশ ও নিয়মিত যত্নই মেয়েদের
ব্রণ মুক্ত সতেজ ও উজ্জ্বল ত্বক এনে দেয়।
মেয়েদের ত্বকের জন্য কোন সাবান ভালো
মেয়েদের ত্বক নরম ও সংবেদনশীল হওয়ায় সঠিক সাবান নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ
অনেক সাবানে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক ত্বকের প্রাকৃতিক আর্দ্রতা নষ্ট করে দেয় ।
ফলে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায়। তাই ত্বক পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি নরম ও
উজ্জ্বল রাখতে ময়শ্চারাইজারযুক্ত অ্যালোভেরা হানি বা মিল্ক এক্সটেক্ট সমৃদ্ধ
সাবান ব্যবহার করা ভালো।
ডাব ডিউটি বার ত্বক কমল রাখার জন্য জনপ্রিয় একটি বিকল্প । কারণ এতে ময়েশ্চার
ক্রিম রয়েছে যা ত্বককে আদ্র রাখে। পারলো এলোভেরা সাবান লাক্স সফট টাচ এবং
গার্নিয়ার স্কিন ন্যাচারাল সাবানো মেয়েদের জন্য ভালো পছন্দ। এসব সাবান ত্বক
পরিষ্কার করার পাশাপাশি তকে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা ও অয়েল ফ্রি সাবান এবং শুষ্ক ত্বকের জন্য ময়েশ্চার
সমৃদ্ধ সাবান ব্যবহার করা উচিত। প্রতিদিন সকালে ও রাতে মুখ এবং শরীর পরিষ্কার
করলে ত্বক সতেজ থাকে। সঠিক সাবান ব্যবহারে ত্বক প্রায় প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা
কোমলতা ও দীর্ঘস্থায়ী সতেজতা থাকে।
মেয়েদের ত্বক কমল ও সংবেদনশীল হওয়ায় ত্বকের ধরন অনুযায়ী সঠিক ক্রিম নির্বাচন
অত্যন্ত জরুরী একটি ভালো ক্রিম ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে রোদ ও ধুলাবালির ক্ষতি
থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে শুষ্ক ত্বকের জন্য
ময়েশ্চার সমৃদ্ধ ক্রিম যেমন ডাব বিউটি ক্রিম, নিক্স সফট ক্রিম বা ভেসলিন হেলদি
ব্রাইট লোশন খুবই উপকারী। এগুলো ত্বকের গভীরে আর্দ্রতা যোগায় ও খসখসে ভাব দূর
করে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা ও অয়েল ফ্রি ক্রিম যেমন নিউট্রোজেনা হাইড্রো বুষ্ট
ওয়াটার জেল বা ল্যাকমে পিচ মিল্ক ক্রিম ভালো কাজ করে। এগুলো ত্বকে ময়েশ্চারার
দেয় কিন্তু তেল বাড়ায় না। সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে সেটাফিল ময়শ্চারাইজিং
ক্রিম বা এলোভেরা যুক্ত প্রাকৃতিক ক্রিম ব্যবহার করা নিরাপদ, কারণ এগুলোতে
ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে না।
প্রতিদিন সকালে ও রাতে মুখ পরিষ্কার করে ক্রিম ব্যবহার করলে ত্বক নরম উজ্জ্বল ও
স্বাস্থ্যকর থাকে। সূর্যের আলোতে বের হওয়ার আগে SPF যুক্ত ডে ক্রিম ব্যবহার করা
উচিত ত্বক কে রোদে পোড়া থেকে রক্ষা করে। সঠিক ক্রিমই ত্বককে দীর্ঘদিন তার অন্য
কোমলতা ও প্রাকৃতিক দীপ্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে।
মেয়েদের ত্বকের জন্য কোন নাইট ক্রিম ভালো
মেয়েদের ত্বকের জন্য নাইট ক্রিম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে কারণ ঘুমের সময়
ত্বক নিজেকে পূনর্গঠন করে। একটি ভালো নাইট ক্রিম ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে কোষ
পূনর্গঠন সাহায্য করে এবং সকালে ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখে ত্বকের ধরন অনুযায়ী
সঠিক নাইট ক্রিম নির্বাচন করা জরুরী।
শুষ্ক ত্বকের জন্য এলোভেরা হানি বা শিয়া বাটার যুক্ত নাইট ক্রিম যেমন পন্ডস এজ
মিরাকল নাইট ক্রিম বা নিক্স সফট নাইট ক্রিম খুব ভালো কাজ করে। এগুলো ত্বকের
শুষ্কতা দূর করে গভীর আদ্রতা বজায় রাখে। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হালকা ও নন অয়েলি
নাইট ক্রিম যেমন নিউট্রোজিনা হাইড্রো বুষ্ট নাইট জেল বা ল্যাকমে পিচ মিল্ক নাইট
ক্রিম ভালো পছন্দ।
প্রতিদিন রাতে মুখে ভালোভাবে পরিষ্কার করে সামান্য পরিমাণ নাইট ক্রিম লাগালে ত্বক
নরম উজ্জ্বল ও সতেজ থাকে। এ ছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ত্বকের
সৌন্দর্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। সঠিক নাইট ক্রিম ত্বককে পূনরুজ্জীবিত করে এবং
সকালে দেয় প্রাকৃতিক দীপ্তি ও কমলতা।
মেয়েদের ত্বকের জন্য কোন সানস্ক্রিন ভালো
মেয়েদের ত্বক সূর্যের ক্ষতিকর আল্ট্রাভায়োলেট থেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন
অপরিহার্য । প্রতিদিন বাহিরে বের হলে সূর্যের তাপ তোকে কালচে দাগ, রোদে পোড়া দাগ
এবং অকাল বয়সের ছাপ ফেলে । তাই সঠিক সানস্ক্রিন ব্যবহার ত্বকের রোদ ও দূষণ থেকে
সুরক্ষা দেয়। SPF 30 বা তার বেশি যুক্ত সানস্ক্রিন বেঁচে নেওয়া ভালো। তৈলাক্ত
ত্বকের জন্য হালকা অয়েল ফ্রি সানস্ক্রিন যেমন নিউট্রোজিনা আল্ট্রা শেয়ার ড্রাই
টাচ বা ল্যাকমে সান এক্সপার্ট SPF 50 ভালো কাজ করে।
শুষ্ক ত্বকের জন্য ময়েশ্চারযুক্ত নিভিয়া ময়েশ্চারাইজিং সান প্রটেকশন ক্রিম
ব্যবহার করা ভালো। বাহিরে যাওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে মুখ ও গলায় সানস্ক্রিন
লাগানো উচিত এবং দীর্ঘক্ষণ বাহিরে থাকলে প্রতি দুই থেকে তিন ঘন্টা পর আবার
ব্যবহার করা ভালো। নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহারে ত্বক থাকে উজ্জ্বল দাগমক্ত ও তরুণ
দেখায়।
কোন ফেসওয়াস এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই
মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো এবং কোন ফেসওয়াশের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই তা জেনে নিন।ত্বকের যত্নে ফেসওয়াশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তবে অনেক ফেসওয়াশে রাসায়নিক উপাদান
থাকার কারণে তোকে জ্বালাপোড়া শুষ্কতা বা ব্রণ দেখা দিতে পারে। তাই এমন ফেসওয়াশ
ব্যবহার করা উচিত যার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং যা ত্বকের ধরন অনুযায়ী
নিরাপদ। নিচে কিছু বাসবতিক্রিয়া হীন ফেসওয়াশের তালিকা দেওয়া হলো
সেটাফিল ডেন্টাল স্কিন ক্লিনজার–সংবেদনশীল ত্বকের জন্য উপযুক্ত পারবেন ও
অ্যালকোহলমুক্ত
নিউট্রোজিনা হাইডো বুষ্ট ওয়াটারজেন্ট ফেসওয়াশ–ওয়েল ফ্রী ও ডার্মাটোলজিস্ট
টেস্টড, তৈ লাগতো ত্বকের জন্য নিরাপদ।
হিমালয়া নিম ফেসওয়াস– প্রাকৃতিক নাম ও হলুদ নির্যাসযুক্ত ব্রোন প্রতিরোধে
কার্যকর ও ত্বকে কোনো ক্ষতি করে না।
সিম্পল কাইন্ড টু স্কিন রিফ্রেশিং ফেসওয়াশ– ১০০% সাবান মুক্ত সংবেদনশীল
ত্বকের জন্য খুব ভালো।
দ্য বডি শপ টি ট্রি ফেসওয়াশ –প্রাকৃতিক টি ট্রি অয়েল যুক্ত ব্যাকটেরিয়া
প্রতিরোধে সহায়ক।
এই ফেসওয়াশগুলো নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক পরিষ্কার নরম ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
এগুলো ফেসওয়াশের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা থাকে না।
মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো উপরোক্ত বিষয়টি পড়ে আপনি নিশ্চয়ই
বুঝতে পেরেছেন। মেয়েদের ত্বকের জন্য সঠিক ফেসওয়াশ নির্বাচন অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের ধরন অনুযায়ী তৈলাক্ত, শুষ্ক বা সংবেদনশীল ইত্যাদি ফেসওয়াশ
বেছে নেওয়া উচিত। যাতে ত্বককে পরিষ্কার করার পাশাপাশি আদ্রতা ধরে রাখতে ও
প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে পারে। প্রাকৃতিক উপাদান যেমন নিম, এলোভেরা,
ভিটামিন সি বা টি ট্রি অয়েল যুক্ত ফেসওয়াশ ত্বকের জন্য বেশি উপকারী।
কারণ এগুলো ক্ষতিকর রাসায়নিক ছাড়া ত্বকে নরম উজ্জ্বল ও
স্বাস্থ্যবান রাখে। নিয়মিত ফেসওয়াশ ব্যবহার শুধু ত্বকে ময়লা ও তেল থেকে মুক্ত
রাখেনা বরং ব্রণ ও দাগ কমাতে সাহায্য করে। তাই মেয়েদের উচিত তাদের ত্বকের ধরন ও
সমস্যার উপযোগী প্রমাণিত ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ফেসওয়াশ নির্বাচন করা, যাতে
ত্বক দীর্ঘদিন সতেজ কমল ও দীপ্তিময় থাকে। উপরোক্ত আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো তথ্য বা সেবা পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথেই
থাকুন।
ক্রিয়েটিভ ভেরিটিনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url