বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি বিস্তারিত জানুন
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য আপনি হয়তো জানেন না বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কে। আমার এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করলেই বুঝতে পারবেন।
ট্রাভেল এজেন্সি বলতে এটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যা সরকার পরিচালিত পরিষেবা। এছাড়া এটি বিভিন্ন ধরনের ট্রিপ বা প্যাকেজ প্রদান করে থাকে। এটি সাধারণ জনগণের কাছে ভ্রমণ এবং পর্যটন সম্পর্কে পরিচয় বা প্রদান করে থাকে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি
- বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি
- ট্রাভেল এজেন্সি কি এবং কেন এটি প্রয়োজন
- সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
- ট্রাভেল এজেন্সি নিবন্ধনের সরকারি প্রক্রিয়া
- বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের ভূমিকা
- বেসাময়িক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এর ভূমিকা
- বাংলাদেশ অল রিক্রুটিং এজেন্সি লিস্ট
- রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা 2025
- সরকার অনুমোদিত এজেন্সি বেচে নেওয়ার সুবিধা
- শেষ কথা, বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আপনি কি বিদেশ যেতে চান কাজ বা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এই কারণে আপনি কি বাংলাদেশ
সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি খুঁজছেন তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য।
বাংলাদেশে ভ্রমণ হজ ওমরা বা বিদেশগামী যাত্রীদের জন্য নিরাপদ ও ঝামেলা বিহীন
যাত্রা নিশ্চিত করতে ট্রাভেল এজেন্সি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এইসব এজেন্সি
সামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং পর্যটন কর্পোরেশন এর অনুমোদনে পরিচালিত হয়ে
থাকে।
তাই যাত্রার আগে সংশ্লিষ্ট এজেন্সির লাইসেন্স নম্বর ও সরকারি নিবন্ধন যাচাই করা
অত্যন্ত জরুরী। অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত
করে এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যায় আইনগত সহযোগিতা পাওয়া যায়। এছাড়াও
অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনার বিশেষ ভূমিকা পালন করে
প্রতিবছর ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় অনুমোদিত হজ এজেন্সির তালিকা প্রকাশ করে যাতে
যাত্রীরা প্রতারণা থেকে রক্ষা পায়। তাই আপনি যদি ভ্রমণ করতে চান বা কাজের
উদ্দেশ্যে বিদেশ যেতে চান ।
তাহলে সরকার অনুমোদিত এজেন্সি খুঁজে তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি নির্বাচন করলে ভ্রমণ হয়
নিশ্চিন্ত ও সুরক্ষিত। তাই আপনি যদি বিদেশ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে ট্রাভেল এজেন্সি
খুজে থাকেন তাহলে যে ট্রাভেল এজেন্সি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত সেটাতেই নিবন্ধন
করবেন। কারণ এখন বিভিন্ন এজেন্সি বের হয়েছে যারা প্রতারণা করে থাকে যাত্রীদের
টাকা নিয়ে।
ট্রাভেল এজেন্সি কি এবং কেন এটি প্রয়োজন
আসলে ট্রাভেল এজেন্সি হল এমন একটি প্রতিষ্ঠান যারা ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল সেবা
প্রদান করে থাকেন। সাধারণভাবে ট্রাভেল এজেন্সি যাত্রীদের জন্য বিমান টিকিট বুকিং,
ভিসা প্রসেসিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ট্যুর প্যাকেজ পরিচালনা, ভ্রমণ বীমা এবং গাইড
সেবা দিয়ে থাকে। আধুনিক যুগে মানুষ কাজ শিক্ষা বা বিনোদনের জন্য দেশে বিদেশে
ভ্রমন করে। তাই এসব ব্যবস্থাপনা সহজ করতে ট্রাভেল এজেন্সির প্রয়োজনীয়তা দিন দিন
বেড়েই চলেছি।
আপনি যদি বিদেশ যেতে চান তাহলে আপনাকে ট্রাভেল এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে বিদেশ
যেতে হবে। ট্রাভেল এজেন্সি থাকার ফলে একজন ভ্রমণকারী কে আর নিজের হাতে সবকিছু
করতে হয় না যেমন ক্রিকেট কনফার্ম করা হোটেল বুক করা সঠিক রুট নির্বাচন বা ভিসা
সংক্রান্ত জোটলতা মোকাবেলা এসব কাজ ট্রাভেল এজেন্সি সহজ ভাবে সম্পন্ন করে দেয়।
এতে আপনার সময় বাঁচে ভ্রমণ হয় ঝামেলা মুক্ত এবং অর্থের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত
হয়।
এছাড়াও ট্রাভেল এজেন্সি গুলো বিশেষ ছাড় ও অফার দিয়ে ভ্রমনকে আরও সাশ্রয়ী করে
তোলে। বিদেশে পর্যটক চিকিৎসক হজ বা ব্যবসায়ীক সফরে যাওয়ার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ
ট্রাভেল এজেন্সি খুব সহায়ক। তাই আপনার কোন ঝামেলা ছাড়াই তারা প্রতিটি ধাপে
পেশাদার নির্দেশনা প্রদান করে, যাতে যাত্রা নিরাপদ ও সফল হয়।
সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
বর্তমান যুগে ভ্রমণ মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ অংশ দেশ-বিদেশে ভ্রমণের জন্য একটি
নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি। এসব এজেন্সি সরকারের
নিবন্ধন ও তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় যার ফলে তাদের কার্যক্রম নিরাপদ ও আইনসম্মত।
তারা বিমান ভাড়া, বিমান টিকিট বুকিং , ভিসা প্রসেসিং, হজ ও ওমরা প্যাকেজ ট্যুর
গাইড এবং হোটেল বুকিং সহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে।
সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো ভ্রমণকারীদের প্রতারণা থেকে রক্ষা করে এবং
সঠিক তথ্য ও দিকনির্দেশনা দিয়ে নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করে। বিশেষ করে বিদেশগামী
কর্মীদের জন্য এসব এজেন্সি বৈধ পাসপোর্ট ওয়ার্ক পারমিট এবং অন্যান্য প্রয়োজনে
কাগজপত্রের ব্যবস্থা করে থাকে। এছাড়াও তারা ভ্রমণের সময় যে কোন জরুরী সমস্যার
সহায়তা প্রদান করে। যা অনুমোদিত এজেন্সির ক্ষেত্রে খুবই বিরল।
সুতরাং নিরাপদ ও ঝামেলা মুক্ত ভ্রমণের জন্য সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি বেচে
নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু ভ্রমনকে সহজ করে না বরং ভ্রমণকারীর মানসিক
শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। তাই আপনার উচিত হবে আপনি ভ্রমণ করতে বা কাজের
উদ্দেশ্যে বিদেশ গেলে সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করা।
ট্রাভেল এজেন্সি নিবন্ধনের সরকারি প্রক্রিয়া
বাংলাদেশের একটি ট্রাভেল এজেন্সি চালু করতে হলে সরকারি অনুমোদিত ও নিবন্ধন
প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা বাধ্যতামূলক। এই নিবন্ধন বাংলাদেশের সরকারের বেসামরিক
বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বাংলাদেশ পর্যটক কর্পোরেশন এর অধীনে সম্পন্ন হয়।
সঠিকভাবে নিবন্ধন করা হলে এজেন্সি আইনগতভাবে দেশী ও বিদেশী ভ্রমণকারীদের সেবা
দিতে পারে। প্রথমে আবেদনকারীরা নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হয় সেখানে
প্রতিষ্ঠানের নাম ঠিকানা মালিকের জাতীয় পরিচয় পত্র, টিআইএন সার্টিফিকেট, ট্রেড
লাইসেন্স এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হয়।
এরপর বেসামরিক বিমান ফি প্রদান করতে হয়। এছাড়া অফিস স্থানের যাচাই ও নিরাপত্তা
মূল্যায়ন করা হয়। সব কাগজপত্র যাচাই-বাছাইছে সে প্রাথমিক অনুমোদন দেওয়া হয়।
পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করে মোর লাইসেন্স প্রদান করা হয় যা সাধারণত এক
বছরের জন্য কার্যকর থাকে এবং প্রতিবছর নবায়ন করতে হয়। এই লাইসেন্সের মাধ্যমে
এজেন্সি বৈধভাবে টিকিট বুকিং, ভিসা সহায়তা, ট্যুর পরিকল্পনা ও আন্তর্জাতিক ভ্রমণ
ব্যবস্থাপনা করতে পারে।
সুতরাং সরকারি নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এটি ট্রাভেল এজেন্সী শুধু আইনগত
স্বীকৃতি পায় না বরং ভ্রমণকারীদের আস্থা অর্জন করে নিরাপদ নির্ভরযোগ্য সেবা দিতে
সক্ষম হয়।
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের ভূমিকা
বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ
সরকারি প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯ ৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বাংলাদেশের প্রাকৃতিক
সৌন্দর্য ঐতিহাসিক স্থান ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বিশ্বে তুলে ধরার মূল দায়িত্ব পালন
করেন। পর্যটন কর্পোরেশন দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ পরিকল্পনা আবাসন
পরিবহন এবং গাইড সেবা প্রদান করে থাকে। এছাড়াও নতুন পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা
বিদ্যমান স্থান গুলোর উন্নয়ন এবং বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ উৎসাহিত করা ও এর
অন্যতম কাজ।
কর্পোরেশনটি পর্যটন শিল্পে প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দেশের
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছেন। বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পর্যটন
মেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিদেশী পর্যটক আকর্ষণ করে এবং বাংলাদেশের ইতিবাচক
ভাবমূর্তি তুলে ধরে। পাশাপাশি দেশীয় পর্যটকদের মধ্যে ভ্রমণ সংস্কৃত গড়ে তোলার
কাজও একটি বিশেষ ভূমিকা রাখছে। তাই বলা যায় বাংলাদেশের পর্যটন বিকাশে এই
কর্পোরেশন একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করছে যা দেশের অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক
পরিচিতি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এর ভূমিকা
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের বিমান পরিবহন খাতের নিয়ন্ত্রণ
তত্ত্বাবধন ও উন্নয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি সংস্থা। এটি বেসাময়িক বিমান
পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে এবং দেশের বিমান চলাচল নিরাপদ
সুশৃংখল ও আন্তর্জাতিক মানসম্মত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।CAAB
বিমানবন্দর পরিচালনা বিমান চলাচলের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ পাইলট ও বিমান সংস্থার
লাইসেন্স প্রদান এবং আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলোর সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন সহ নানা
দায়িত্ব পালন করে থাকে।
এছাড়াও ট্রাভেল এজেন্সি ও এয়ার লাইসেন্স নিবন্ধন এর মাধ্যমে বিমান পরিবহন খাতকে
নিয়মিত ও স্বচ্ছ রাখে। এই কর্তৃপক্ষ দেশের বিমানবন্দরগুলোর আধুনিকীকরণ নতুন রোড
চালু এবং যাত্রী সেভর মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। পাশাপাশি
আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশের বিমান
চলাচল কে বৈশ্বিক মানে পৌঁছে দিতে সাহায্য বা কাজ করছে। সুতরাং বেসামরিক বিমান
চলাচল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের বিমান খাতের নিরাপত্তা দক্ষতা ও উন্নয়নের মূল চালিকা
শক্তি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশ অল রিক্রুটিং এজেন্সি লিস্ট
ঢাকার ট্রাভেল এজেন্সির তালিকা সমূহ নিজে দেওয়া হল ঃ
1. মাস্ ট্রাভেলস এন্ড এজেন্সি লিঃ
ঠিকানা: গুলশান ১০১ ঢাকা
যোগাযোগ 02-8837484
2. জিং হওয়া জিংহুয়া ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস লিমিটেড
ঠিকানা: সেবা হাউস, ৫তলা, রোড নাম্বার ১২১২
যোগাযোগ: 02-8814834
3. সফর ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস লিমিটেড
ঠিকানা: অবসর ভবন, ৩য় তলা, ঢাকা ১২০৯
যোগাযোগ 01733995830
4. চাঁদের বাড়ি ট্যুরিজম
ঠিকানা: কাঁচপুর ঢাকা বাংলাদেশ
যোগাযোগ 016 47 4804 64
5. বেঙ্গল ট্যুর লিমিটেড
ঠিকানা: রোড নাম্বার ১৫ ব্লক সি ঢাকা ১২১৩
যোগাযোগ 01775105351
6. চাঁদের বাড়ি ট্যুর গ্রুপ
ঠিকানা: গাজীপুর ঢাকা
যোগাযোগ 01624748464
7. রিলাক্স ট্রাভেল এন্ড ট্যুর
ঠিকানা: ৩২ সুলতান আহমেদ প্লাজা, ১০তলা ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01880075193
8. নরসিংদী ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস লিমিটেড
ঠিকানা: দারুস সালাম আর্কিড ৬ তলা, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01819018494
9. খান টুর এন্ড ট্রাভেলস
ঠিকানা: নয়াপল্টন মডেল থানার বিপরীতে, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01713011793
10. জে এস ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
ঠিকানা: ৪৫ নয়াপল্টন ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01712789621
11. অরবিট ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস
ঠিকানা: ১৪, ২ টোপখানা রোড, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 029562721
12. জামান ট্রাভেলস বিডি
ঠিকানা: ৩২ পুরানা পল্টন সুলতান আহমেদ প্লাজা, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01733391826
13. রাজশাহী ট্রাভেলস এন্ড ট্যুর
ঠিকানা: ৪৫ সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মরণী, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01715665614
14. হজ ওমরাহ বাংলাদেশ
ঠিকানা: ২৬ প্রীতম ভবন প্রথম তলা, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মরণী, ঢাকা
১০০০
যোগাযোগ 01519888444
15. চাঁদের বাড়ি ট্যুর গ্রুপস, কুমিল্লা
ঠিকানা: ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ
যোগাযোগ 01735021265
16. কোনাবাড়ী ট্যুর এজেন্সি
হেড অফিস: কাশেমপুর রোড, কোনাবাড়ী সদর, গাজীপুর
যোগাযোগ 0170085354
17. আনোয়ার ট্যুর এন্ড ট্রাভেলস লিমিটেড
ঠিকানা: হাতিরপুল, ঢাকা ১২১২
যোগাযোগ 0199579002
18. পর্যটক ট্রাভেলস
হেড অফিস: বি/এ মহাখালী, ঢাকা ১০০০
যোগাযোগ 01714130682
19. চলো ঘুরে বেড়াই ট্রাভেল এজেন্সি
ঠিকানা: ঢাকা বাংলাদেশ
যোগাযোগ 01993029885
20. সুন্দরবন এয়ার ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস
ঠিকানা: ডি আই টি রোড ১০০ , ঢাকা বাংলাদেশ
যোগাযোগ 02222221894
রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা ২০২৫
২০২৫ সালের রিক্রুটিং এজেন্সির তালিকা নিচে দেওয়া হল
সরকার অনুমোদিত এজেন্সি বেছে নেওয়ার সুবিধা
বর্তমান যুগে ভ্রমণ অনেক সহজ ও উপভোগ্য হলেও নিরাপদ ও ঝামেলা মুক্ত ভ্রমণের জন্য
সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি বেচে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এসব
এজেন্সি সরকারের নিবন্ধন প্রাপ্ত এবং নির্দিষ্ট আইন ও নিয়মের আওতায় পরিচালিত
হয়। ফলে ভ্রমণকারীরা প্রতারণা বা ভুয়া প্রতিশ্রুতির ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকে।
সরকারি অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সিগুলো ভিসা প্রসেসিং, বিমান টিকিট বুকিং, ট্যুর
পরিকল্পনা, হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনা এবং হোটেল বুকিং সহ নানা সেবা সঠিকভাবে প্রদান
করে।
তাদের কার্যক্রম নিয়মিত ভাবে সরকার তদারকি করে ফলে সেবার মান থাকেন নির্ভরযোগ্য
ও স্বচ্ছ। এছাড়াও এসব এজেন্সির মাধ্যমে বিদেশগামী কর্মীরা বৈধ ও নিরাপদ উপায়ে
কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। যাত্রার সময় কোন সমস্যা দেখা দিলে তারা সরকারি
সহায়তা পেতে পারে যা অনঅনুমোদিত এজেন্সির ক্ষেত্রে সাধারণত অসম্ভব হয় না।
সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এসব এজেন্সি গ্রাহকের তথ্য, অর্থ এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত নথি
নিরাপদ রাখে। তাই নিরাপত্তা বিশ্বাসযোগ্যতা ও মানসম্মত সেবা পেতে সবসময় সরকারি
অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি থেকেই প্রমাণ সেবা নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
শেষ কথা, বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি সম্পর্কে উপরের অংশ পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে
পেরেছেন। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো দেশের ভ্রমণ খাতের
উন্নয়ন ও সুশৃংখল ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এসব এজেন্সি সরকারি
কর্তৃক নিবন্ধিত ও নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় তাদের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বৈধ ও নিরাপদ।
ফলে দেশে ও বিদেশী ভ্রমণকারীরা নির্ভয়ে তাদের সেবা গ্রহণ করতে পারে। সরকারি
অনুমোদিত এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে টিকিট বুকিং, ভিসা প্রসেসিং, বিদেশগামী কর্মীদের
বৈধভাবে প্রেরণ এবং ব্যবস্থাপনা সহজতর হয়েছে।
এতে ভ্রমণকারীরা প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পায় এবং সময় ও অর্থ দুটোই
সাশ্রয় হয়। এজেন্সি গুলোর নিয়মিত তদারকি ও মূল্যায়নের মাধ্যমে সেবার মান
ক্রমাগত উন্নত হচ্ছে। এছাড়াও এসব এজেন্সি দেশের অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখছে। তারা বিদেশি পর্যটক আকর্ষণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির
মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
তাই বলা যায় বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সি গুলো শুধু ভ্রমণ সেবা
প্রদানই করে না বরং না গরিবদের নিরাপত্তা আস্থা ও সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে। তাই যে
কোন ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকারি অনুমোদিত প্রাইভেট এজেন্সি পেতে নেওয়াই হবে নিরাপদ
স্মরণীয় ও সফল ভ্রমণের সঠিক সিদ্ধান্ত। আজ এই পর্যন্তই এতক্ষণ ধৈর্য ধরে
আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো তথ্য বা সেবা পেতে আমার
এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।
ক্রিয়েটিভ ভেরিটিনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url