ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায় বিস্তারিত জানুন

আপনি নিশ্চয়ই ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জানার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্যই। আজকের এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে। 

ডায়াবেটিস-রোগের-প্রতিকার-ও-প্রতিরোধের-উপায়

ডায়াবেটিস কমানোর উপায় জানার জন্য আগে আমাদের জানতে হবে ডায়াবেটিস সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটিতে থাকছে ডায়াবেটিস কি ডায়াবেটিসের লক্ষণ ডায়াবেটিসের কারণ ইত্যাদি। চলুন ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। 

পোস্ট সূচিপত্র ঃ ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায়

ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায় 

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেখানে শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা উৎপাদিত ইনসুলিন সঠিক ভাবে কাজ করে না। এর ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় এবং শরীরে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হয়। তবে সঠিক প্রতিকার ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রতিকারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ বা ইনসুলিন গ্রহণ করা এবং জীবনধারার পরিবর্তন আনা । স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বড় ভূমিকা রাখে। মিষ্টি, চিনি অতিরিক্ত ভাত বা ময়দা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা উত্তম । 

তার পরিবর্তে আঁশযুক্ত শাকসবজি, ডাল, ফল, ওটস এবং ব্রাউন রাইস খাওয়া উচিৎ। প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরী প্রতিদিন অন্তত 30 মিনিট হাঁটা সাইকেল চালানো বা যোগব্যায়াম শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তের শর্করা কমাতে সাহায্য করে । মানসিক চাপ ও ধূমপান এড়ানো, পর্যাপ্ত ঘুম এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কার্যকর। তাই বলা যায় স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন সচেতনতা ও নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস প্রতিকার ও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃটনসিল ফোলা কমানোর ১০টি ঘরোয়া উপায়

ডায়াবেটিকস কি 

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী বিপাক জনিত রোগ যেখানে শরীরের রক্ত উপস্থিত গ্লুকোজ বাস চিনি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনা। সাধারণত ইনসুলিন নামক হরমোনের সাহায্যে গ্লুকোজ শরীরের কোষে প্রবেশ করে শক্তি উৎপাদন করে কিন্তু ডায়াবেটিস হলে শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপাদন করতে পারেনা অথবা উৎপাদিত ইনসুলিন কার্যকর ভাবে কাজ করতে পারে না। ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না আনলে দীর্ঘমেয়াদি হৃদরোগ কিডনির সমস্যা চোখের জটিলতা এবং স্নায়ু ক্ষতির মতো মারাত্মক ইতিহাস স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। তাই সময় মত শনাক্তকরণ ও নিয়মিত চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি। 

ডাইবেটিসের ধরন সম্পর্কে 

ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেখানে রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় মূলত ডায়াবেটিস কে তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। 

1. টাইপ-1 ডায়াবেটিস : এক্ষেত্রে শরীর একেবারেই ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না সাধারণত ৬২ কিশোর বয়সে দেখা দেয় এবং রোগীদের সারা জীবন ইনসুলিন নিতে হয়।

2. টাইপ-2 ডায়াবেটিস : এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ অবস্থায় শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে পারেনা বা উৎপাদিত ইনসুলিন সঠিকভাবে কাজ করে না। সাধারণত অতিরিক্ত ওজন অস্বাস্থ্যকর জীবন ধারা এবং বৃদ্ধির কারণে হয়।

3. গর্ভকালীন ডায়াবেটিস: গর্ভবতী নারীদের মধ্যে সাময়িকভাবে দেখা যায়। গর্ভধারণ শেষে অনেক সময় স্বাভাবিক হয় তবে ভবিষ্যতে টাইপ-২ ডায়াবেটিকস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। 

এছাড়া কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে জেনেটিক বা হরমোন জনিত কারণে ডায়াবেটিস হতে পারে প্রতিটি ধরনের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সময় মত চিকিৎসা অপরিহার্য। 

ডায়াবেটিসের লক্ষণ সম্পর্কে 

ডাইবেটিস রোগের প্রাথমিক কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে, যেগুলো দ্রুত সনাক্ত করা গেলে রোগ নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো অতিরিক্ত পিপাসা লাগা এবং বারবার প্রস্রাব হওয়া । শরীরে ইনসুলিনের ঘাটতি থাকাই রক্তে গ্লুকোজ জমা হয় এবং তা প্রসাবের মাধ্যমে বের হতে থাকে, ফলে এই সমস্যাগুলো দেখা দেয়। এছাড়া অস্বাভাবিক ক্লান্তি অনুভব করা অতিরিক্ত খোদা লাগা এবং হঠাৎ ওজন কমে যাওয়াও ডায়াবেটিসের লক্ষণ হতে পারে। 


অনেক সময় রোগীর রোগ ঝাপসা দেখা দেয় এবং ছোটখাটো ক্ষত শুকাতে দেরি হয় ও ত্বকের চুলকানি বা সংক্রমণ দেখা দেয়। কিছু রোগীর হাতে পায়ে ঝিনঝিনি বা অবশভাবও অনুভূত হতে পারে। দীর্ঘ সময় ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে না থাকলে গুরুতর জটিলতা দেখা দেয়। তাই এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত রক্ত পরীক্ষা করানো এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।

ডায়াবেটিসের কারণ কি

ডায়াবেটিস হওয়ার পেছনে একাধিক কারণ কাজ করে। এর মধ্যে অন্যতম হলো বংশগত প্রভাব। পরিবারের কারো ডায়াবেটিস থাকলে অন্য সদস্যের ঝুঁকি বেড়ে যায়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস যেমন অতিরিক্ত ভাত, মিষ্টি ও তেল যুক্ত খাবার খাওয়া এবং পর্যাপ্ত শাকসবজি না খাওয়াই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় । অতিরিক্ত ওজন ও স্থূলতা আরেকটি বড় কারণ। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়, ফলের রক্তে গ্লুকোজ জমতে থাকে। 

একইভাবে শারীরিক পরিশ্রমের অভাবেও ঝুঁকি বাড়ায়। আধুনিক জীবনে দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও ব্যায়ামের অভ্যাস না থাকা ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণ। এছাড়া মানসিক চাপ উচ্চ রক্তচাপ অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হরমোনের অসামঞ্জস্য এবং ধূমপানও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই সুস্থ থাকতে সাহায্য কর খাদ্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং সচেতন জীবন যাপন অপরিহার্য।

ডায়াবেটিসের প্রতিকার 

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যায় একবার হলে সম্পূর্ণ নিরাময় করা যায় না। তবে সঠিক প্রতিকার অবলম্বন করলে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ডায়াবেটিস অধিকারের জন্য হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা। প্রয়োজনে ইনসুলিন বা ওষুধ গ্রহণ করতে পারেন। খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূল উপায়। মিষ্টি অতিরিক্ত ভাত ও ময়দা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

ডায়াবেটিস-রোগের-প্রতিকার-ও-প্রতিরোধের-উপায়

আঁশযুক্ত শাক-সবজি, ফলমূল, ব্রাউন রাইস ও ডাল খাওয়া উপকারী। অল্প অল্প করে বারবার খাওয়া ভালো। এছাড়া প্রতিদিন নিয়মিত হাটা ব্যায়াম ও যোগব্যায়াম রক্তের গ্লুকোজ কমাতে সাহায্য করে। ধূমপান ও মধ্যপ্রাণ পরিহার করা এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা ও জরুরী। সচেতন জীবনযাপন সঠিক খাদ্যাভ্যাস বোনীয় শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

আরো পড়ুনঃরক্তশূন্যতায় ভোগার গুরুতর লক্ষণ

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের উপায় 

ডায়াবেটিস বর্তমানে বিশ্বজুড়ে একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে এর আবির্ভাব দ্রুত বাড়ছে যদিও বংশগত কারণ অনেক সময় ডায়াবেটিসের জন্য দায়ী তবে সঠিক জীবনধারা অনুসরণ করলে এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব নিজে ডায়াবেটিস প্রতিরোধের কয়েকটি কার্যকর উপায় আলোচনা করা হলো। 

1. স্বার্থপর খাদ্যাভ্যাস 

সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বেশি ভাত মিষ্টি কোমল পানীয় ও তেল চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত। এর পরিবর্তে আঁশযুক্ত শাকসবজি ফলমূল ডাল ব্রাউন রাইস ও ওটস খাওয়া উপকারী।

2. নিয়মিত ব্যায়াম 

শরীরচর্চা ডায়াবেটিস প্রতিরোধের অন্যতম প্রধান উপায়। প্রতিদিন অন্তত 30 মিনিট দ্রুত হাঁটা, সাইক্লিং ছাতার বা যোগব্যায়াম শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়। অলস জীবনযাপন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায় তাই নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম অপরিহার্য।

3. ওজন নিয়ন্ত্রণ 

অতিরিক্ত ওজন বাস স্থূলতা ডায়াবেটিসের অন্যতম বড় কারণ। শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমলে ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করতে পারে না । তাই স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন স্বাভাবিক রাখা দরকার।

4. মানসিক চাপ কমানো 

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। এজন্য মেডিটেশন নামাজ ধর্মীয় অনুশীলন বই পড়া বা গান শোনার মাধ্যমে মনকে প্রশান্ত রাখা উচিত। 

5. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা 

যাদের পরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস আছে তাদের নিয়মিত রক্তের শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত। সময় মত পরীক্ষা করলে প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ শনাক্ত করা যায় এবং সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়

6. ধুমপান ও মদ্যপান পরিহার 

ধুমপান এবং অ্যালকোহল রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় ও শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত করে। তাই ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এগুলো সম্পূর্ণভাবে বর্জন করা জরুরী।

7. পর্যাপ্ত ঘুম 

অপর্যাপ্ত ঘুম অনিয়মিত জীবনযাপনও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ ঘন্টা পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। 

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের মূল চাবিকাঠি হল স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন সঠিক খাদ্যাভ্যাস , নিয়মিত ব্যায়াম, মানসিক প্রশান্তি ও ক্ষতিকর অভ্যাস থেকে দূরে থাকা এই নিয়মগুলো মেনে চললে ডায়াবেটিস থেকে অনেকটাই সুরক্ষিত থাকা যায়।

ডায়াবেটিসের ডাক্তারি চিকিৎসা 

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা নিয়মিত চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণ ছাড়া মারাত্মক জটিলতা তৈরি করতে পারি। ডায়াবেটিসের ডাক্তারি চিকিৎসার মূল লক্ষ্য হলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং দীর্ঘমেয়াদে জটিলতা প্রতিরোধ করা। টাইপ -১ ডায়াবেটিস রোগীদের সাধারণত ইনসুলিন নিয়মিত নিতে হয় কারণ তাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না। টাইপ -২ ডায়াবেটিসে ওষুধের মাধ্যমে শরীরের ইনসুলিন কার্যকারিতা বৃদ্ধি করা হয় বা ইনসুলিন সাপ্লিমেন্ট দেওয়া হয়।

ডাক্তার রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে ডোজ ও চিকিৎসা ধরণ নির্ধারণ করেন। চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীকে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন নিয়মিত ব্যায়াম ওজন নিয়ন্ত্রণ ও জীবনধারার পরিবর্তন করতে বলা হয়। সঠিক ডাক্তারি চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের রাখা সম্ভব এবং রোগীর জীবন যাপন মান উন্নত করা যায়।

আরো পড়ুনঃপ্রতিদিনের পুষ্টিকর খাবারের তালিকা কেমন হবে

শেষ কথা,ডায়াবেটিস রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধের উপায়

ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘ স্থায়ী রোগ যা সঠিক প্রতিকার এবং সচেতন জীবনধারা অবলম্বন করলে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ডায়াবেটিস প্রতিকার মুলক চিকিৎসায় নিয়মিত রক্তের শর্করার মাত্রা পরীক্ষা ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ ও ইনসুলিন গ্রহণ এবং খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারার পরিবর্তন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস প্রতিরোধের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য নিয়মিত ব্যায়াম পর্যাপ্ত ঘুম মানসিক চাপ কমানোর ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করা জরুরি। 

ডায়াবেটিস-রোগের-প্রতিকার-ও-প্রতিরোধের-উপায়

আঁশযুক্ত খাবার শাকসবজি ও ফলমূল গ্রহণ নিয়মিত হাঁটা বা যোগব্যায়াম এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ ডায়াবেটিসের রোগী কমাতে সাহায্য করে। সচেতন জীবনধারা নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং সঠিক চিকিৎসার সমন্বয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রাথমিক সর্তকতা ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণ রোগের জটিলতা প্রতিরোধ করে সুস্থ জীবনযাত্রা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ক্রিয়েটিভ ভেরিটিনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url